গ্রীনল্যন্ড পার্ক, রানীগাও, চুনারুঘাট।

গ্রীনল্যন্ড পার্ক,রানীগাও, চুনারুঘাট।

ইফতেখার আহমেদ ফাগুন, গ্রীনল্যান্ড পিকনিক এন্ড শ্যুটিং স্পটের গেট।

কিভাবে আসবেন- ঢাকা, সিলেট অথবা হবিগঞ্জ থেকে চলে আসুন শায়েস্তাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বরে। ঢাকা থেকে ১৬৮কিলোমিটার দূরে শায়েস্তাগঞ্জ আসতে পারেন বাসে অথবা ট্রেনে।  এরপর শায়েস্তাগঞ্জ থেকে ১২ কিলোমিটার দূর চুনারুঘাট যেতে হবে মাইক্রো অথবা সিএনজি ভাড়া নিয়ে। চুনারুঘাট থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে গ্রীনল্যান্ডে তখন পৌঁছে যাবেন সহজেই।

 

গ্রীনল্যান্ডে যা যা উপভোগ করতে পারবেন-

  • এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য। সবুজের একেবারে কাছে চলে আসবেন আপনি।
  • দৃষ্টিনন্দন লেক সাঁতার কাটা সহ নৌকা দিয়ে ঘুরতে পারবেন।
  • পাখিপ্রেমীরা পাবেন বিভিন্ন প্রজাতির পাখির দেখা।
  • বিভিন্ন বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিত প্রজাতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।

গ্রীনল্যান্ডের গাছের মোটামোটি তালিকা-

 

আকাশী গাছ ২২০০০ টি, বেলজিয়াম গাছ ১৫০০০ টি, কাঁঠাল ৫০০০ টি, সুপারি ৫০০০ টি, উইপিং ২০০০ টি, লিচু ১৫০০ টি, নারিকেল ৫০০ টি, পেয়ারা ৫০০ টি, আম, আম্রপালী, ল্যাংড়া ও বারোমাসী ৫০০ টি, জলপাই ২০০ টি, পবনঝাউ ২০০ টি, সেগুন ৫০০ টি, লেমন গার্ডেন ও বিল্পুপ্তপ্রায় অনেক উদ্ভিদ।

গ্রীনল্যান্ডের প্রক্রিয়াধীন প্রকল্প-

  • গ্রীনল্যান্ড ডেইরী ফার্ম।
  • গ্রীনল্যান্ড পোল্ট্রি এন্ড ডার্ক ফার্ম।
  • গ্রীনল্যান্ড ব্যডমিন্টন, টেনিস এন্ড গলফ ক্লাব।
  • এছাড়াও সৌন্দর্য্যবর্ধন।

 

কিভাবে আসবেন- ঢাকা, সিলেট অথবা হবিগঞ্জ থেকে চলে আসুন শায়েস্তাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বরে। ঢাকা থেকে ১৬৮কিলোমিটার দূরে শায়েস্তাগঞ্জ আসতে পারেন বাসে অথবা ট্রেনে।  এরপর শায়েস্তাগঞ্জ থেকে ১২ কিলোমিটার দূর চুনারুঘাট যেতে হবে মাইক্রো অথবা সিএনজি ভাড়া নিয়ে। চুনারুঘাট থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে গ্রীনল্যান্ডে তখন পৌঁছে যাবেন সহজেই।

খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা- পিকনিকে আসলে বা ঘুরতে আসলে আপনি নিজে খাবার নিয়ে আসতে পারেন। আর যদি এসব ঝামেলায় নাহ যেতে চান তাহলে কর্তৃপক্ষকে আগে থেকেই জানিয়ে রাখতে হবে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করার কথা। সেক্ষেত্রে কিছু টাকা খরচ করতে হবে আপনাকে।

নিরাপত্তা ব্যবস্থা-  গ্রীনল্যান্ডের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও আপনি চাইলে পুলিশ প্রহরাও নিতে পারেন।

স্পট খরচ- স্পটের ও নিরাপত্তা পরিষ্কার সংশ্লিষ্ট কাজে আপনাকে কিছু অর্থ খরচ করতে হবে।